১৯৯৯ সালের পর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবনী পয়েন্ট থেকে কলাতলি পর্যন্ত লিজ নিয়ে যেসব স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে সেগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। নতুন করে লিজ দেয়া যাবে না বলেও রায়ে উল্লেখ করেছেন আদালত।
প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দিয়েছেন। রায়ে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে রিভিউয়ের এ রায় প্রকাশিত হয়েছে।
এ রায়ের ফলে সৈকতের জিলেনজা মৌজায় গড়ে ওঠা ২০টির বেশি থ্রি স্টার ও ফাইভ স্টার মানের হোটেল এবং ছোট-বড় অনেক মোটেল ভেঙে ফেলতে হবে।
১৯৯৯ সালে সৈকতের লাবনী থেকে কলাতলি পর্যন্ত এলাকা প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। সেই গেজেট অমান্য করে লিজ দেয়ায় সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দিয়েছেন।
এ রায়কে মাইলফলক হিসেবে দেখছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবু্বে আলম। রায় মেনে অবৈধ স্থাপনা না ভাঙলে আদালত অবমাননার মামলা করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।